"স্বাধীন বাংলাদেশের গনতাণ্ত্রিক সরকারের সম্পূর্ণ মডেল" #STCparty
।।সম্পুর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ করছি।।
সারজীস ---------------------------- প্রধানমন্ত্রী (মেহেরাব অভির নির্বাচিত)
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, রিফাত রশিদ, হাসনাত আবদুল্লাহ, আক্তার, রাফি সহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যতগুলো সমন্বয়ক আছেন তাদেরকে কাকে আপনার কোন পদে দিলে ভালো হয় সারজীস নিজে সেটা পর্যবেক্ষন করে যাচাই করে দেখবেন। আপনিই এই দায়ীত্ব নেওয়ার যথাযথ যোগ্য।
শিক্ষা মন্ত্রী ---- আবু ত্বহা মুহাম্মাদ আদনান।
১.জেনারেল সহশিক্ষা মন্ত্রী ---- আসিফ নজরুল, আসিফ মাহতাফ।
২.দ্বীন বিষয়ক সহশিক্ষা মন্ত্রী ------ মামুনুল হক, আহমাদুল্লাহ, কাজী ইব্রাহিম, আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক, ড.আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর, হাফিজুর রহমান কুয়াকাটা, কারী ইয়াসিন আলী সাহেব, ডা,শফিকুর, জসিমউদদীন রহমানি, শেখ ফজলুল করীম চরমোনাই, সৈয়্যদ সাইফুদ্দীন মাইজভান্ডারী।
আন্তর্জাতিক স্রষ্টার দ্বীন বিশেষজ্ঞ ------ তাকি উসমানি, মাওলানা তারিক জামিল, জাকির নায়েক, সৈয়দ আলী হোসেইনী খামেনেয়ী, মুহাম্মদ সাদ কান্ধলভী।
তথ্য, যোগাযোগ ও ICT মন্ত্রী ------ জুনায়েদ আহমেদ পলক।
ব্যাংকিং ফাইন্যান্স, কৃষি, অর্থনীতি, শিল্প উন্নয়ন মন্ত্রী------- ড.মুহাম্মদ ইউনুস। মাঠ পর্যায়ে প্রধান সহকারী..........ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রাজনৈতিক বৈষম্য বিরোধমন্ত্রী ------- তারেক জিয়া, সজিব ওয়াজেদ জয়।
সংগীতাংগন সংরক্ষন মন্ত্রী ----মশিউর রহমান, কবি মুহিব খান, আসিফ আকবর, বালাম, জেমস, ফজলুল বাবু, মমতাজ, স্যায়ান, হিরো আলম, নচিকেতা, কুমার শানু, রাহাত ফাতেহ আলি খান, আদনান সামি, আলকা ইয়াগনিক, উদিত নারায়ন, উষা, কে কে, মিকা সিং, কৈলাশ খের, আতিফ আসলাম, অরিজিত সিং, সনু নিগম, শ্রেয়া ঘোষাল, জীত গাংগুলি ( ভারত বাংলা)।
জেনারেল পর্যায়ে জাতীয় সংগীত ----
কারার ঐ লৌহ কপাট
ভেঙে ফেল কর রে লোপাট
রক্ত জমাট শিকল পুজোর পাষাণ বেদী
ওরে ও তরুণ ঈষাণ
বাজা তোর প্রলয় বিষাণ
ধ্বংস নিশান উড়ুক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি ॥
" কাজী নজরুল ইসলাম "
দ্বীনি পর্যায়ে জাতীয় সংগীত ---
সুন্নাত নয় শুধু দাওয়াতের মেহমান
সুন্নাত নয় শুধু খাওয়া শেষে মধুপান
আরও কিছু সুন্নাত আছে তুমি জান কি?
জানলেও জীবনে কখনো তা মান কি?
"মশিউর রহমান"
স্বাধীন বাংলার রণসংগীত -----
চল চল চল!
ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল
নিম্নে উতলা ধরণি তল,
অরুণ প্রাতের তরুণ দল
চল রে চল রে চল
চল চল চল।।
"কাজী নজরুল ইসলাম"
স্বাধীন ভারতের জাতীয় সংগীত -----
क्या कभी अम्बर से
सूर्य बिछड़ता है क्या कभी बिन बाती दीपक जलता है क्या कभी अम्बर से सूर्य बिछड़ता है क्या कभी बिन बाती दीपक जलता हैস্বাধীন বাংলার জাতীয় কবি ------- কাজী নজরুল ইসলাম।
স্বাধীন বাংলার বিশ্ব কবি --------- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পররাষ্ট্র ও বহির্বিশ্বে যাবতীয় অন্ত সম্পর্ক স্থাপন মন্ত্রী --------মিজানুর রহমান আজহারী , সালমান মুক্তাদীর, মমতা ব্যানার্জি, রাহুল গান্ধী, আসাদুদ্দিন ওয়াইসি, ইমরান খান, রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান, শি জিন পিং, দাউদ কিম, পুতিন, স্টিভ জবস, বিল গেটস, মার্ক জাকারবার্গ, ইলন মাস্ক, ওয়ারেন বাফেট, জ্যাক মা, কিম জং উন, বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, জো বাইডেন।
বাংলাদেশ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি সংরক্ষন মন্ত্রী --------সালমান খান, ক্যারিমিনাতি, হানি সিং,বাদশাহ, গ্রেট খালি, সাবনুর, মৌসুমী, রিয়াজ, ফেরদৌস, সাকিব খান, শ্রাবন্তি (নায়িকা ভারত), জীত, দেব, কোয়েল, মিঠুন চক্রবর্তী, মিশা সওদাগর, ডিপজল, মোশাররফ করীম, চঞ্চল চৌধূরী, জাহিদ হাসান, মাহফুজ, নুসরাত ইমরোজ তিশা।
ফিল্ম মেকিং ও সম্প্রসারন মন্ত্রী (৩খান) --------- সালমান খান, আমির খান, শাহরুখ খান।
আইন ও বিচার বিভাগের প্রধান ------- মানজুর, ব্যারিস্টার সুমন, রুমিন ফারহানা, আদিলুর রহমান খান শুভ্র, আন্দালিব রহমান পার্থ, ব্যারিস্টার ফুয়াদ, সামছুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
স্রষ্টার দ্বীনের তত্বাবধায়ক ও দ্বীন বৈষম্য বিরোধ মন্ত্রী ------------- তৌহিদ আফ্রিদী, রাফসান দ্যা ছোট ভাই (DBC)tv channel এ দুই জনে স্রষ্টার দ্বীন বিষয়ে গঠন মুলক আলোচনা সমালোচনা করবেন। জাকির নায়েক সতন্ত্র বক্তা।
উপরোক্ত যেসকল মন্ত্রীর স্থানে একাধিক জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত মন্ত্রী পদে একাধিক জনই রাখবেন। দয়া করে কমাবেন বাড়াবেন না। উক্ত স্থানের মন্ত্রীরা সর্ব বিষয়ে একে অপরের সহকারী। প্রতিটা বিষয় আপনারা একে অপরের সাথে যথাযত আলোচনার মাধ্যমে সঠিক মতামত প্রদান করবেন। আপনারা একে অপরের বিরুদ্ধাচারন করবেন না।
আজ থেকে ডিবি, পুলিশ, আনসার, র্যাব, গোয়েন্দা, দুদক সম্পুর্ন বাতিল ঘোষণা করা হলো। পুলিশ, আনসার, র্যাব, ডিবি, দুদকের সকল কার্যাবলী সম্পাদনের দায়ীত্ব বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সকল ছাত্র -ছাত্রীদের উপর বর্তাবে। আর যারা দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে, সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার করেছে, কোনো মন্দিরের একটা মুর্তিও ভেঙ্গেছে তাদেরকে এখুনি যথাযথ আইনের আওতায় আনা হোক। যে ব্যক্তি দিনের বেলায় সকলের সামনে আমার বাংলার শ্রেষ্ঠ রাষ্টনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের স্থপত্যের মাথায় উঠে প্রস্বাব করেছে সে নিসন্দেহে মানুষ রুপি শয়তান। স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর অনস্বীকার্য কৃতিত্ব সে কিভাবে ভুলতে পারে? তাকে ধরে এনে এখুনি শাস্তি প্রদান করুন। এখনই, এখনই, এখনই। এই শয়তানের মুর্খতায় আমার চোখ দিয়ে অথর ধারায় পানি ঝরেছে। আমি একদমই বিষয়টি সহ্য করতে পারি নি।
আমাদের
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এখনি দেশে আনার ব্যাবস্থা করুন। তাকে বাংলাদেশের একজন সাধারন নাগরিক হিসাবে বাংলাদেশে থাকার ব্যাবস্থা করুন। তার জন্য রাজধানীতে মুক্ত সড়কের এক পাশে একটা ঘর নির্মান করবেন। ঘরটির জানালা যেন সড়কের দিকে হয়। তিনি যেন যখন ইচ্ছা ওই জানালা দিয়ে তার পিতার স্বাধীন করা এই রাষ্ট্রের আসলে উন্নতি হচ্ছে কিনা তা দেখতে পারেন এবং তার যা খুশি তাই মন্তব্য প্রদান করতে পারেন। তার ওই ঘরের চারপাশে যথেষ্ট পরিমানে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের নিয়োগ করুন। তারা নিজেদের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে যেন বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে রক্ষা করে। আর যদি কোনো ব্যাক্তি বঙ্গবন্ধুর কন্যার উপর কোনোরকম হামলার চেষ্টা করেন তাহলে মনে রাখবেন মেহেরাব অভি (The One Man Army) তাদের জন্য একাই যথেষ্ট। আর মেহেরাব অভির স্রষ্টা তো তার সাথে আছেনই। আর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের কেউ যদি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপত্যির কন্যার উপর সামান্য পরিমানও সহিংস মুলক আচরন করে তাহলে তার নাম বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীর লিস্ট থেকে আজীবনের জন্য বাদ পড়বে। বার বারই মনে রাখবেন আমাদের জিহাদ ছিলো সিস্টেমের বিরুদ্বে কোনো নির্দিষ্ট ব্যাক্তির বিরুদ্ধে নয়।
এখন এই পর্যন্তই আমার মতে যথেষ্ঠ হবে বলে আমার মনে হয়। আমার মতে অন্তর্বর্তী কালীন সরকার গঠনের কোনই প্রয়োজনীয়তা নেই। মেহেরাব অভির স্রষ্টার(The One Man Army) পক্ষ থেকে যা প্রচার করা হলো এই বিষয়ে জনসমর্থন অর্জনে এখন থেকেই প্রস্তুত হোন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনই বাতিল করুন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। জনসমর্থন অর্জনে এখনই মাঠে নেমে পড়ুন। সাধারন জনগনকে এগুলো বোঝান।
আার কিভাবে ভোটদান কর্মসুচি থেকে
সরকার প্রতিষ্ঠা হবে সে ব্যাপারে মেহেরাব অভির স্রষ্টার কাছেই নিজেকে আত্মসমর্পণ করেন। তিনি নিশ্চয়ই আপনাদেরকে জানিয়ে দিবেন। সুতরাং আর দেরি করবেন না। শয়তানের হাতে আবারও ক্ষমতা চলে যাওয়ার আগে খুব শক্ত হাতে প্রতিহত করুন। নিশ্চয়ই মেহেরাব অভির স্রষ্টা আপনাদের সাথেই আছেন।
আরও জানলাম গনভবন থেকে কেউ কেউ অস্ত্র লুট করে এনেছে। এদের এই কি ইচ্ছা এরা কি আবারও দেশে লুটতরাজ, চাঁদাবাজি শুরু করবে? আবার কেউ দেখছি বঙ্গবন্ধু কন্যার একান্ত পারসোনাল জিনিস, পত্র গনভবন থেকে বের করে এনেছে সেগুলো নিয়ে সোসিয়াল মাধ্যমে ট্রল করছে এদের বাড়িতে কি মা-বোন নেই? যারা বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে ট্রলিং করছেন তাদেরকে বলছি প্রতিশোধ কখনোই সমাধান হতে পারে না। আর যার মোবাইলে বা ফেসবুক প্রফাইলে যেকোন ধরনের লাল ছবি, লাল ভিডিও আছে তা এখনই ডিলিট করে দেন। যারা শহীদ হয়েছেন নিশ্চয়ই আমার স্রষ্টা তাদেরকে ক্ষমা করেছেন। নিশ্চয়ই পরকালে মেহেরাব অভির স্রষ্টা তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করবেন। এজন্য যত হত্যাকান্ডের ঘটনার ফুটেজ যার কাছে আছে তারা যেন অনতিবিলম্বে সব ডিলিট করেদেন। মনে রাখবেন
মেহেরাব ভভির
স্রষ্টার রং সবুজ, লাল নয়। ফেসবুকে যাদের প্রফাইল লাল করা আছে সব সবুজ করুন এখুনি, এখুনি, এখুনি। আমরা লাল দিয়ে দেশ গড়বো না সবুজ দিয়ে দেশ গড়বো। আর আমাকে খোজার কোনই দরকার নেই। আমি আমার জীবনে কোনো দীনই রাজনীতিতে আসবো না বা আসার কোনো চিন্তাও নেই। কারন রাজনীতি হলো রাজাদের নীতি আর আমি কোনো রাজা নই আমি আমার স্রষ্টার একটা সামান্য গোলাম বৈ আর কিছুই নই। তারপরেও যদি যেকোন বিষয়ে আমার প্রয়োজন পড়ে যায় তাহলে আমি আমার একটা চিহ্ন প্রকাশ করে যাচ্ছি। এছাড়াও যারা সম্পুর্ন ভাবে মেহেরাব অভির স্রষ্টার প্রতি আত্নসমর্পন করবে। আমাকে চেনার জন্য আমার চেহারাই তাদের জন্য যথেষ্ট পরিমান চিহ্ন প্রকাশ পাবে। যদি কেউ স্রষ্টার প্রতি সম্পুর্ন রুপে আত্ম সমর্পন করেন আপনি অবশ্যই আমাকে চিনবেন। আর আমার আরেকটা চিহ্ন আমি এখানে প্রকাশ করে যাচ্ছি। নিচে ফটো সংযুক্ত করে দেওয়া হবে। এই পোস্টটা যাদের কাছেই পৌছাবে তারা যেন বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কদের কাছে আমার এই আরটিকেলটা পাঠানোর ব্যাবস্থা করেন।
আপনাদের কাছে যে স্রষ্টার বানি সম্পুর্ন রুপে আমি পৌছাতে পেরেছি কিনা তা কোনও একটা সিম্বল বা সাইনের মাধ্যমে প্রকাশ করবেন। আমি আসলে ১০-১৫ দ্বীন ঠিকমতো ঘুমাতে পারিনি। একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাই। চীরশান্তি।।।
"আজ তোমাদের উপর তোমাদের স্রষ্টার দ্বীনকে পুর্নাঙ্গ করা হলো। আর স্রষ্টার কাছে সম্পুর্ন রুপে আত্মসমর্পন করাকেই তোমাদের জন্য শ্রেষ্ট দ্বীন হিসাবে নির্ধারন করা হলো।"
"নিশ্চয়ই রাত ও দিনের পরিবর্তনে এবং আসমান ও জমিনের পরিবর্তনে স্রষ্টা ভিরু কওমদের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে। "
স্রষ্টা তোমার গোলামদের কাছে কি আমি তোমার দ্বীন সম্পুর্ন রুপে পৌছাতে পেরেছি? যদি পৌছাতে পারি তাহলে তুমি সাক্ষি থেকো। আর যদি না পৌছাতে পারি তাহলে এই ব্যাপারে তোমার কাছেই আত্মসমর্পণ করলাম। পৌছানোর চেষ্টা করার জন্য অন্তত তুমি আমাকে ক্ষমা করে দিও। আর কারোর কাছে তোমার সঠিক দ্বীন পৌছানোর পরেও যদি অস্বীকার করে তাহলে এব্যাপারে আমার কোনোই দায় নেই। আমার কাজ তো শুধুই পৌছানো। কাউকে হেদায়াত দানের ক্ষমতা শুধু তোমারই । আমার মতো গণ্ডমুর্খ কিভাবে কাউকে হেদায়াত প্রাপ্ত করতে পারে?
স্রষ্টা তোমার দ্বীন কী আমি তোমার গোলামদের কাছে যথাযথ ভাবে পৌছে দিতে পেরেছি? যদি পৌছাতে পারি তাহলে তুমি আমার পক্ষ থেকে সাক্ষী থেকো। আর যদি আমি পৌছাতে না পারি তাহলে অন্তত আমার পৌছানোর চেষ্টা করার জন্য আমাকে তুমি ক্ষমা করে দিও। তোমার সঠিক দ্বীন তোমার বান্দাদের কাছে পৌছানোর ব্যপারে তোমার কাছেই আত্মসমর্পণ করলাম। আমি তো একজন গণ্ডমূর্খ।
আমার তো কোনো ক্ষমতাই নেই। সর্ব ক্ষমতার মালিক তো একমাত্রই তুমি। সবই তো তোমার । আর স্রষ্টার দ্বীন কারোর কাছে পৌছার পরেও যদি কেউ
তা না মানে তার দায়ীত্ব কিন্তু আমার না। আমার দায়ীত্ব শুধুই পৌছানো। হেদায়াত দানের ক্ষমতা একমাত্র মেহেরাব অভির স্রষ্ঠার হাতেই রয়েছে।
" নিশ্চয়ই শয়তানের পরিকলপনা খুবই দুর্বল "
"জয় গনতন্ত্র, জয় মানবতা "
"স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পনই শ্রেষ্ঠ দ্বীন"
STC party স্লোগান : "এক হও মানবতা, এক হও গনতন্ত্র"
পরিশেষে:
এরপরও যদি মানবজাতীর বিভেদ দুর না হয়। আবারও যদি বিভেদ তৈরি হয় তাহলে মেহেরাব অভির স্রষ্টার কাছে সম্পুর্ন রুপে আত্মসমর্পণ কইরেন। আবার ও আমি ফিরে আসবো মুগ্ধ না হয় সাঈদ হয়ে। বুকের তাজা রক্ত দিয়ে স্রষ্টার পৃথিবীতে স্রষ্টার দীন আবারো না হয় প্রতিষ্ঠিত করে যাবো। বিদায়। বন্ধু চীর বিদায়। স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণের সময় হয়ে যাচ্ছে।
" এক হও মানবতা, এক হও গনতন্ত্র "
.......বিদায় চীর বিদায়.........
"এইবার স্রষ্টার ডাকে সারা দিতে চাই"
" বিদায় বিদায় বিদায় "